ফোনের ব্যাটারি ফুলে গেলে কী করা উচিত?
![]() |
| ফোনের ব্যাটারি ফুলে গেলে ধৈর্য ধরুন, নিরাপদে সরান—সাবধানই প্রথমে! |
এখন প্রায় সবার হাতেই স্মার্টফোন। প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা ফোনে কথা বলা, ভিডিও দেখা, গেম খেলা বা ইন্টারনেট ব্যবহার—সবকিছু মিলিয়ে ফোনের ব্যাটারির ওপর পড়ে প্রচণ্ড চাপ। অতিরিক্ত তাপমাত্রা, ভুল চার্জিং অভ্যাস বা দীর্ঘদিন একই ব্যাটারি ব্যবহার করার ফলে অনেক সময় ব্যাটারি ফুলে যেতে পারে। আর ব্যাটারি ফুলে যাওয়া মোটেও সাধারণ কোনো বিষয় নয়—এটি একটি গুরুতর ঝুঁকির সতর্ক সংকেত, যা উপেক্ষা করলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ব্যাটারি ফুলে যাওয়ার কারণ
ফোনের ব্যাটারি সাধারণত লিথিয়াম-আয়ন (Li-ion) বা লিথিয়াম-পলিমার (Li-Po) দিয়ে তৈরি। এই ব্যাটারিগুলো চার্জ হওয়ার সময় ভেতরে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে। কোনো কারণে যদি অতিরিক্ত তাপ, ওভারচার্জিং বা শর্ট সার্কিটের মতো সমস্যা দেখা দেয়, তাহলে ব্যাটারির ভেতরে গ্যাস জমে ফুলে যায়। এটি ব্যাটারির ক্ষতি ছাড়াও নিরাপত্তার জন্য বড় ঝুঁকি তৈরি করে।
ব্যাটারি ফুলে যাওয়ার প্রধান কারণগুলো হলো—
1.
অতিরিক্ত চার্জ দেওয়া বা সারারাত চার্জে লাগিয়ে রাখা: দীর্ঘসময় চার্জে রাখলে ব্যাটারিতে চাপ পড়ে এবং তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।
2.
নকল বা মানহীন চার্জার ব্যবহার: এ ধরনের চার্জার সঠিক ভোল্টেজ সরবরাহ করতে পারে না, ফলে ব্যাটারি দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
3.
অতিরিক্ত গরম হওয়া:দীর্ঘক্ষণ গেম খেলা, ভিডিও রেকর্ড করা বা রোদে রেখে দেওয়া ব্যাটারির তাপমাত্রা বাড়িয়ে দেয়।
4.
দীর্ঘদিন ব্যবহারে ব্যাটারির বয়স বেড়ে যাওয়া: ব্যাটারি পুরোনো হলে এর ভেতরের রাসায়নিক স্থিতিশীলতা কমে যায় এবং ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
5.
ফোন পড়ে যাওয়া বা আঘাত পাওয়া: ব্যাটারির সেল ক্ষতিগ্রস্ত হলে ভেতরে শর্ট সার্কিট হতে পারে।
6.
চার্জিং পোর্ট বা ব্যাটারির ত্রুটি: ফোনের হার্ডওয়্যার সমস্যা থাকলেও ব্যাটারি অতিরিক্ত গরম হতে পারে।
ব্যাটারি ফুলে গেলে কী করবেন
১. ফোন ব্যবহার বন্ধ করুন: ফোনের ব্যাটারি ফুলে গেলে সঙ্গে সঙ্গে ফোনটি বন্ধ করুন। জোর করে চালু রাখার চেষ্টা করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
২. চার্জার খুলে ফেলুন: ফোন যদি চার্জে থাকে, সঙ্গে সঙ্গে চার্জার খুলে ফেলুন। ফুলে থাকা ব্যাটারি অতিরিক্ত তাপে বিস্ফোরণের কারণ হতে পারে।
৩. চাপ দেবেন না বা ফুটো করবেন না: অনেকে ভুলবশত ব্যাটারিকে চেপে ধরেন বা ফুটো করে গ্যাস বের করতে চান—এটি মারাত্মক বিপজ্জনক। এতে আগুন লাগা বা বিস্ফোরণের ঝুঁকি থাকে।
৪. সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে যান: ফোনের অনুমোদিত বা নির্ভরযোগ্য সার্ভিস সেন্টারে নিয়ে গিয়ে ব্যাটারি পরিবর্তন করান। নিজেরা ব্যাটারি খুলতে যাবেন না—এটি আরও বড় ক্ষতি বা দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।
৫. পুরনো ব্যাটারি ফেলে দেবেন না: ফুলে যাওয়া ব্যাটারি কখনো সাধারণ ডাস্টবিনে ফেলবেন না। এতে ক্ষতিকর রাসায়নিক ছড়িয়ে পড়তে পারে বা আগুন লাগতে পারে। এটি ই-বর্জ্য (E-waste) হিসেবে নির্দিষ্ট সংগ্রহস্থলে জমা দিন।
কীভাবে এড়ানো যায় এই সমস্যা
-
সবসময় অরিজিনাল চার্জার ও ব্যাটারি ব্যবহার করুন। নকল চার্জার ভুল ভোল্টেজ সরবরাহ করে, যা ব্যাটারির আয়ু কমিয়ে দেয় এবং ফুলে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
-
ফোন ১০০% চার্জ হলে চার্জার খুলে ফেলুন। ফোন সারাক্ষণ ১০০% চার্জে রাখা ব্যাটারির ওপর বাড়তি চাপ সৃষ্টি করে।
-
ফোন ব্যবহার করার সময় চার্জে লাগিয়ে রাখবেন না। এতে ব্যাটারি ও প্রসেসর একসঙ্গে গরম হয়ে যায়, যা বিপজ্জনক।
-
ফোন অতিরিক্ত গরম হলে ব্যবহার বন্ধ করুন। গরম অবস্থায় গেম, ভিডিও বা ভারি অ্যাপ ব্যবহার ব্যাটারিকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।
-
দীর্ঘদিনের পুরনো ব্যাটারি পরিবর্তন করুন। ব্যাটারির বয়স বাড়লে এর কর্মক্ষমতা কমে যায় এবং ফুলে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
ফোনের ব্যাটারি ফুলে যাওয়া মানে সেটি আর নিরাপদ নেই। বিষয়টি হালকাভাবে নিলে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তাই সতর্ক থাকুন, সঠিক চার্জিং অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং কোনো অস্বাভাবিকতা দেখলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন।
ফোনের ব্যাটারি দ্রুত নষ্ট হওয়ার যত কারণ
১. অতিরিক্ত চার্জ দেওয়া বা সারারাত চার্জে রাখা, ফোন ১০০% হওয়ার পরও চার্জে রাখলে ব্যাটারির ভেতরের সেলগুলোর ওপর চাপ পড়ে, ফলে ব্যাটারির স্বাভাবিক আয়ু কমে যায়।
২. নকল বা অমানসম্পন্ন চার্জার ব্যবহার, অরিজিনাল চার্জার সঠিক ভোল্টেজ ও কারেন্ট সরবরাহ করে। নকল চার্জার ব্যাটারি অতিরিক্ত গরম বা ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে।
৩. অতিরিক্ত গরম হওয়া (Overheating), দীর্ঘক্ষণ গেম খেলা, ভারী অ্যাপ ব্যবহার বা রোদে রেখে দিলে ফোনের তাপমাত্রা বেড়ে যায়—যা ব্যাটারির ক্ষতি করে।
৪. চার্জে রেখে ফোন ব্যবহার করা, চার্জিং চলাকালীন গেম খেলা বা ভিডিও দেখা ব্যাটারি দ্রুত গরম করে, এতে ব্যাটারির আয়ু কমে।
৫. অতিরিক্ত ফাস্ট চার্জ ব্যবহার, ফাস্ট চার্জ সুবিধা সুবিধাজনক হলেও বারবার ব্যবহার করলে ব্যাটারি দ্রুত পুরনো হয়ে যায়।
৬. ব্যাকগ্রাউন্ডে অনেক অ্যাপ চালু থাকা, অনেক অ্যাপ একসঙ্গে চললে ব্যাটারি অনেক বেশি ব্যাকগ্রাউন্ডে খরচ হয়, ফলে দ্রুত শেষ হয়ে যায়।
৭. পুরোনো ব্যাটারি বা ব্যাটারির বয়স বেড়ে যাওয়া, ব্যাটারির বয়স ২–৩ বছর হলে এর রাসায়নিক ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায় এবং দ্রুত নষ্ট হতে শুরু করে।
৮. বারবার পুরো ০% পর্যন্ত নামিয়ে চার্জ করা, লো ব্যাটারি রেখে নিয়মিত ব্যবহার করলে ব্যাটারি সাইকেল দ্রুত শেষ হয়ে যায়।
৯. নেটওয়ার্ক সিগন্যাল দুর্বল থাকা, সিগন্যাল কম থাকলে ফোন বারবার নেটওয়ার্ক ক্যাচ করার চেষ্টা করে, এতে ব্যাটারি দ্রুত খরচ হয়।
১০. অনেক হাই ব্রাইটনেসে ফোন ব্যবহার করা, স্ক্রিনের ব্রাইটনেস ব্যাটারি খরচের সবচেয়ে বড় কারণগুলোর একটি। বেশি ব্রাইটনেসে ব্যাটারি দ্রুত কমে যায়।
স্মার্টফোনের প্রাণ—ব্যাটারি
স্মার্টফোনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ব্যাটারি। ব্যাটারির আয়ু যত বেশি, ফোনের কার্যক্ষমতা ও টেকসইতাও তত বেশি। তাই স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের ব্যাটারির প্রতি বিশেষ যত্নবান হওয়া প্রয়োজন।
এখনকার দিনের স্মার্টফোনে ব্যাটারিই সব। ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে বা কাজ করার সক্ষমতা হারালে ফোন ব্যবহার করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। কেউ কেউ ভাবতে পারেন—“ব্যাটারি তো বদলানো যায়, তাই চিন্তা কী?”
কিন্তু বাস্তবে বিষয়টি এত সহজ নয়। ব্যাটারি নষ্ট হওয়া মানে শুধু চার্জ কমে যাওয়া নয়; এর সঙ্গে যুক্ত থাকে নিরাপত্তাজনিত ঝুঁকি, পারফরম্যান্স কমে যাওয়া এবং ব্যয়বহুল মেরামত।
ফলে ব্যাটারির যত্ন না নিলে ফোনের জীবনকাল অনেকটাই কমে যেতে পারে। কেন ব্যাটারি নষ্ট হয়, কীভাবে ব্যাটারি ফুলে যায় এবং কিভাবে এসব সমস্যা এড়ানো যায়—এসব বিষয়ে জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কেন ব্যাটারি নিয়ে সচেতন হওয়া জরুরি?
প্রথমত, ব্যাটারি পরিবর্তন করা গেলেও সেটি কখনোই অরিজিনালের মতো পারফরম্যান্স দিতে পারে না। অরিজিনাল ব্যাটারি ও ফোনের হার্ডওয়্যার—দুটোই একে অপরের সঙ্গে সমন্বয় করে তৈরি থাকে। তাই বদলি ব্যাটারি ব্যবহার করলে আগের মতো ব্যাকআপ বা কর্মক্ষমতা পাওয়া যায় না।
দ্বিতীয়ত, আধুনিক স্মার্টফোনগুলোর বেশিরভাগেই রিমুভেবল ব্যাটারি নেই। অর্থাৎ, ব্যাটারি নষ্ট হয়ে গেলে ব্যবহারকারীর পক্ষে নিজে থেকে বদলানো অসম্ভব। অনেক ক্ষেত্রে সার্ভিস সেন্টারে গেলেও ব্যাটারি পাওয়া কঠিন, কিংবা মেরামতের খরচ ফোনের মূল্যের তুলনায় অনেক বেশি হয়ে যায়।
ফলে ব্যাটারি সম্পূর্ণ ডেড হয়ে গেলে সেই ফোন প্রায় অকেজো হয়ে যায়। তখন সেটিকে রেখে দেওয়া ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না—হয়তো শুধু স্মৃতির অংশ হিসেবে।
এ কারণেই ফোনের ব্যাটারিকে যত্নে রাখা, সঠিকভাবে চার্জ করা এবং নিয়মিত ব্যাটারির অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা অত্যন্ত জরুরি।
ব্যাটারি বাঁচানো ও আয়ু বাড়ানোর কার্যকর উপায়
ব্যাটারি ভালো রাখতে এবং এর আয়ু বাড়াতে কিছু বাস্তবসম্মত ও কার্যকর নিয়ম মেনে চলা জরুরি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো—ব্যাটারিকে কখনোই নিয়মিতভাবে ৮০%–এর বেশি চার্জ না দেওয়া।
অনেকের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, “৮০% পর্যন্ত চার্জ দিলে কীভাবে ব্যাটারির আয়ু বাড়ে?”
কারণটা খুব সহজ:
-
ব্যাটারি চার্জ হওয়ার সময় ভেতরে তাপ উৎপন্ন হয়।
-
চার্জ যত বেশি, তাপ তত বেড়ে যায়।
-
চার্জিংয়ের সময় ভোল্টেজ ওঠানামা করে, যা ব্যাটারির রাসায়নিক গঠনে চাপ ফেলে।
-
৮০%–এর পর চার্জিং গতি কমে যায় এবং ব্যাটারির ওপর অতিরিক্ত স্ট্রেস তৈরি হয়।
এই কারণে ব্যাটারি ১০০% চার্জ করার অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে ব্যাটারির ক্ষতি করে—যে ব্যাটারি লিথিয়াম-আয়ন হোক বা আধুনিক সিলিকন-কার্বন প্রযুক্তির হোক না কেন।
👉 তাই নিয়মিতভাবে ব্যাটারিকে কম চার্জ দিন এবং ৮০%–এ চার্জ খুলে ফেলার অভ্যাস গড়ে তুলুন।
এটি ব্যাটারির স্বাস্থ্য ভালো রাখার সবচেয়ে সহজ, কিন্তু সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতিগুলোর একটি।
ব্যাটারির স্বাস্থ্য ভালো রাখার আরও কার্যকর টিপস
সারা রাত মোবাইল চার্জে রেখে দেবেন না।
অনেকেই ঘুমানোর আগে ফোনটি চার্জে লাগিয়ে রাখেন—এটি ব্যাটারির জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর অভ্যাসগুলোর একটি। দীর্ঘসময় ১০০% চার্জ অবস্থায় থাকলে ব্যাটারির ভেতরে অতিরিক্ত তাপ তৈরি হয় এবং এর আয়ু দ্রুত কমে যায়।
যদি বেশি সময় মোবাইল ব্যবহার করতে হয়, তাহলে প্রয়োজন অনুযায়ী পাওয়ার ব্যাংক ব্যবহার করুন।
এ ছাড়া ব্যাটারির আয়ু বাড়ানোর জন্য আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস রয়েছে—সেগুলোই মূল আলোচনা।
২. ভারী কাজ করতে করতে চার্জ দেবেন না
মোবাইলে গেম খেলা, হাই-রেজোলিউশনের ভিডিও দেখা, ভিডিও এডিটিং বা গ্রাফিক্স-নির্ভর অ্যাপ ব্যবহার—এসবের সময় ব্যাটারির ওপর চাপ অনেক বেশি থাকে।
এই অবস্থায় চার্জ দিলে—
-
ফোন দ্বিগুণ হিট হয়,
-
ব্যাটারির ওপর বাড়তি চাপ পড়ে,
-
ব্যাটারির রাসায়নিক গঠন দ্রুত ক্ষতিগ্রস্ত হয়,
-
দীর্ঘমেয়াদে ব্যাটারির আয়ু কমে যায়।
তাই ভারী কাজ করার সময় চার্জ দেওয়া থেকে অবশ্যই বিরত থাকুন।
অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ করে ব্যাটারি আয়ু বাড়ানো
অনেকেই মনে করেন যে ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা অ্যাপগুলো ব্যাটারি দ্রুত খরচ করে, তাই তারা এগুলো বন্ধ করে দেন বা স্ক্রিন থেকে রিমুভ করে দেন। তবে এটি একেবারেই ভুল ধারণা।
কারণ:
যদি কোনো অ্যাপকে হঠাৎ বন্ধ বা রিমুভ করা হয়, এবং পরে আবার চালু করা হয়, তাহলে ফোন সেটি স্টোরেজ থেকে পুনরায় লোড করে। এতে ব্যাটারি বেশি খরচ হয় এবং অতিরিক্ত হিট তৈরি হয়, যা মোবাইলের ক্ষতি করতে পারে।
আধুনিক অ্যান্ড্রয়েড ফোনে এমন কিছু ফিচার আছে যা অটোমেটিকভাবে অ্যাপের ব্যাকগ্রাউন্ড প্রক্রিয়া ‘ফ্রিজ’ বা ডিপ স্লিপে পাঠিয়ে দেয়। এতে ব্যাটারি খরচ কম হয়, কিন্তু অ্যাপ প্রয়োজনমতো কাজ চালিয়ে যায়।
কিছু অ্যাপ থাকে যেগুলো সবসময় অ্যাক্টিভ থাকে এবং ব্যাটারি বেশি খরচ করে। এগুলো নিয়ন্ত্রণ করতে হলে:
1. ফোনের সেটিংস-এ যান।
2. অ্যাক্টিভ অ্যাপস অপশন সিলেক্ট করুন।
3. ব্যাটারি খরচ বেশি করা অ্যাপগুলোকে স্টপ করুন।
4. প্রয়োজনে পরবর্তীতে আবার এই অ্যাপগুলো চালু করতে পারবেন—তাহলে অ্যাপ স্বাভাবিকভাবে কাজ শুরু করবে।
এই নিয়মগুলো মেনে চললে ব্যাটারির ওপর চাপ কমে এবং এর আয়ু দীর্ঘায়িত হয়।
